এক শিক্ষক
পরীক্ষার হলে নকল
করতে দিয়ে ছাত্রদের
বলছেঃ
শিক্ষকঃ তোরা বাইরে
যেয়ে আবার বলিস না
যে আমি নকল করতে
দিসি!!!
পাপ্পুঃ আরে না স্যার
কি যে বলন , বাইরে
যাইয়া কমু, স্যার বহুত
হারামি আছিল,
শালার পুত পরীক্ষার
হল এ নাড়াচাড়া ও
করতে দেয় নাই!!!
★
কিছু কিছু মানুষের সাথে হঠাৎ করেই পরিচয় হয়,খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে, কিন্তু অবাক লাগে,মানুষগুলো যত তাড়াতাড়ি জীবনে আসে ঠিক ততোটা তাড়াতাড়ি চলে যায়,এরা কোনো কষ্ট দেয়না,শুধু কিছু স্মৃতি করে রাখার মুহুর্ত দিয়ে যায়,জানিনা এমন মানুষগুলো কেনো জীবনে আসে,,
★
70 বছরের বুড়ো বুড়ি তাদের
যৌবন কালের
স্মৃতিতে ফিরে যাওয়ার
কথা চিন্তা করলো।
,
,
,
,
,
,
,
পরের দিন,
বুড়ো ফুল
হাতে সেইখানে চলে গেলো।
যেখানে তারা যৌবন
কালে প্রথম
দেখা করছে।
দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে বুড়োর
পা ব্যথা হয়ে গেলো
কিন্তু
বুড়ি আর আসলো না।
,
,
,
,
বুড়ো বাড়িতে ফিরে গিয়ে রেগে
"তুমি আসলে না কেন??"
,
,
,
বুড়ি লজ্জা পেয়ে বলল,
"আজ মা আসতেই দিল না
★
একটি মশার ইন্টার্ভিউ
----
সাংবাদিকঃ আপনারা ময়লা জলে ডিম
পারেন কেন?
---
মশাঃ ভালো জলে ডিম
পাড়লে,মানুষ সিদ্ধ করে খেয়ে ফেলতে
পারে,তাই।
---
সাংবাদিকঃ মশার কয়েলে মশা মরে না কেন?
---
মশাঃ মশা মরে গেলে,কয়েল কারখানা
বন্ধ হয়ে যাবে,তাই।
---
সাংবাদিকঃ আপনারা
মানুষের কানের কাছে বসে ঘ্যান ঘ্যান করেন কেন?
---
মশাঃ পায়ের কাছে বা অন্য কোথাও
করলে,শুনতে পায় না,তাই।
---
সাংবাদিকঃ শুনেছি,পুরুষ মশারা রক্ত খায় না,তাহলে কি খায়?
---
মশাঃ স্ত্রীর বকা খায়।
---
সাংবাদিকঃ মশারা কামড়ালে দেহে ডেঙ্গু
জীবাণু প্রবেশ করে কেন?
---
মশাঃ মশারা শুধু
কি নিয়েই যাবে,কিছু দেবে না?মশারা এমন
অকৃতজ্ঞ নয়..!!
★
এক স্ত্রী তার স্বামীকে পরীক্ষা করে
দেখতে চাইলেন ।
স্বামী তাকে কতটুকু
পছন্দ করে এবং তাকে ছাড়া বাঁচতে
পারে কি না ।
.
তাই সে তার স্বামীর
প্রতিক্রিয়া জানার জন্য একটা চিঠি
লিখল -"দেখো আমি তোমার প্রতি
এবং আমাদের লাইফ নিয়ে প্রচন্ড
বিরক্ত।
আমি আর তোমার সাথে
থাকতে চাই না । আমি সাড়া
জীবনের জন্য চলে গেলাম ।" . স্ত্রী
এই
চিঠি টা লিখে টেবিলের উপর রাখল।
এবং নিজে খাটের নিচে লুকিয়ে
রইলো। সন্ধ্যার সময় স্বামী বাসায়
আসল
।
আসার পরে স্বামী প্রথমে চিঠিটা
হাতে নিয়ে পড়ল। তার পর কলম দিয়ে
চিঠিতে একটা লাইন কি যেন লিখল।
আবার চিঠিটা টেবিলে রেখে
দিলো ।
.
একটু দুঃখ ভারাক্রান্ত থেকে
কয়েক মিনিট পর,স্বামীর নীরবতা
থেকে হঠাৎ খুব খুশি হলো । শিস
বাজাতে লাগলো । গান ছেড়ে
ধামাক নৃত্য শুরু করলো । তারপর
টেলিফোন সেটটাকে বিছানার উপর
আনল ।
আনার পর তার স্বামী তার
কোনো এক বান্ধবীকে ফোন দিলো।
ফোনে ঐ প্রান্তকে বলছে,"আজ
অটোম্যাটিক্যালি আমার লাইফ
থেকে আমার আপদ দূর হয়েছে ।
ডার্লিং তুমি আমার জীবনে আগের
মতই থাকবে । আমার স্ত্রী আমাদের
মাঝে আর বাঁধা হয়ে থাকবে না ।
তুমি এনিটাইম আমার বাসায় চলে
আসবে ।
বেবী, তোমাকে ছাড়া আমি
বাঁচব না ।" . এমন অনেকক্ষন কথা
বলার পর,
স্বামী ফোন রেখে বাসার বাইরে
চলে গেলো হাসতে হাসতে.হয়তো
তার ফোনের ঐ প্রান্তের বান্ধবীকে
বা অন্য কাউকে আনতে গেছে ।
.
এদিকে তার স্ত্রী তো খাটের নিচে
থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হলো। এমন
কুলাঙ্গার স্বামীর সাথে সংসার
করেছে এতোদিন এই ভেবে কপাল
চাপড়াচ্ছিল । হঠাত তার মনে হলো,
দেখিতো স্বামী চিঠিতে কি
লিখছে । তাই তাড়াতাড়ি টেবিলের
কাছে এসে চিঠিটা হাতে নিলো ।
চিঠির ভাঁজ খুলে স্বামীর লেখাটা
বের করলো । স্বামী যে এক লাইন
লিখে রাখছে, তা হলো -
.
.
.
.
. . .
"আমার জীবন থেকে চলে গেছো
ভালো কথা,
কিন্তু খাটের নিচে
থেকে কেন তোমার পা দেখা যাচ্ছে
।বাইরে বেরিয়ে এসো, আরশোলা আছে।
আমি ডিম আনতে বাইরে গেলাম ।"
★
কিছু করার আশায় রয়েছি, আমরা বেকার।।
আমি
গ্রাজুয়েট। চপের দোকান দেবারও টাকা নেই। কি করি ভাবছি ! এমন সময় কাগজে বিজ্ঞাপন দেখলাম। সার্কাসে লোক নেবে। বাঘ সেজে থাকতে হবে খাঁচায়। বেতন মাসে পাঁচ হাজার। চলে গেলাম সার্কাসে। পেয়ে গেলাম বাঘ সাজার চাকরি। ভালোই কাটছিল। সারাদিন খাঁচায় থাকতাম। মাঝে সাঝে দর্শকদের হালুম করে ভয় দেখাতাম। সবাই ভয়ে সেঁধিয়ে যেত।
একদিন আমার খাঁচার পাশে সিংহের খাঁচা রাখা হল। একটু ভয় পেলাম। সিংহটা খাঁচা থেকে আমার দিকে ভয়ংকর ভাবে তাকিয়ে ছিল। মনে হচ্ছিল আমায় মেরেই ফেলবে। রাত হয়েছে। শো হবে। তাই চারদিকে অন্ধকার করে দেওয়া হয়েছে। আমি আমার খাঁচার বাইরে এলাম জল খাব বলে। জল খেয়ে আবার খাঁচায় ঢুকে পড়লাম। ঘন অন্ধকারে কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। কেমন যেন মনে হল, খাঁচায় আরো কেউ আছে। দেশলাই জ্বালালাম। সর্বনাশ!!! এ তো সিংহের খাঁচা। অন্ধকারে ভুল করে ঢুকে গেছি। এবার কি হবে!!!
দেখলাম সিংহ কেশর ফুলিয়ে আমার দিকে চেয়ে আছে। আমার তখন আত্মারাম খাঁচা। পালাতেও পারবনা। খাঁচা বন্ধ করে দিয়েছি। সিংহটা একটু একটু করে আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমি দরদর করে ঘামছি। সিংহটা থেমে গেল। আমি রাম নাম ডাকা শুরু করে দিয়েছি। হঠাৎ সিংহটা বলে উঠল, "ভয়পেয় না, আমি তপন। আমিও গ্রাজুয়েট।"
★
৫-৭ টা গার্লফ্রেন্ড, রাত্রে বিয়ার বার, মুখে সিগারেট, এগুলির দ্বারা আপনার পুরুষত্ব প্রকাশ পায় না, প্রকাশ পায় যখন আপনি কোন অসহায় মানুষের এর সাহায্য করেন তার পাশে এসে দাড়ান, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেন, সে ছেলে হোক বা মেয়ে।
মেয়ে:- তুমি যদি আমায় কিস করার চেষ্টা করো তো আমি চিৎকার শুরু করব।
ছেলে:- কিন্তু এই জঙ্গলে তো কেউই নাই
মেয়ে:- আরে য়ার, জানি। কিন্তু ফরম্যালিটি তো করতেই হবে।।
★
হারিয়ে যাবো একদিন
আকাশের এককোণে,,
পাবেনা আমায় সেদিন
খুঁজবে সবখানে ।
হাসবো সেদিন ভাসবো
তোমার চোখের জ্বলে
সেদিন বুঝবে
বন্ধু কাকে বলে??
★
এক গর্ভবতী মহিলাকে এক বাচ্চা ছেলে প্রশ্ন
করছে---"আন্টি, তোমার পেটে
এইটা কি..?''
মহিলা : এটা ? তোমার মত একটা ছোট্ট বাবু।
বাচ্চা ছেলে : ''আচ্ছা, বাবুটা কী
খুব দুষ্ট..?''
মহিলা : নাহ্ ! ও খুব লক্ষী।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
যদি সে অতটাই লক্ষী ছিল, তো তাকে খেয়ে কেন ফেললি মোটি....
★
ধোঁয়া উড়িয়ে ভাবো,
চিন্তা-মুক্ত হবে।
প্রতি টানে ছাই করে ভাবো,
বিষাদমুক্ত হবে।
জেনে রেখো দেবী নিকোটিন আমি,
প্রতি-ক্ষণে; তুমি না—
আমি ই তোমাকে খেয়েছি। ।
★
পাপ্পু তার ডাইরীতে লিখছে……
আজ আমার আপুর বাচ্চা হবে ,
কেউ জানে নাবাচ্চাটা ছেলে হবে
না মেয়ে হবে ,
তাই আমিও জানি না……..
.
..
.
..
.
..
.
..
.
..
.
..
.
..
.
..
.
আমি মামা হব নাকি মামী
★
মা কখন মিথ্যে কথা বলে ?????
।
।
।
।
যখন রাতে মাত্র ৪ টা রুটি থাকে , আর সদস্য সংখা ৫ হয়,
মা তখন বলে –
” আমি একটু আগে খেয়েছি । ”
সত্যিই মা খুব বাজে, মিথ্যেবাদী।
★
এক মাতাল একদিন অনেক মদ
খেয়ে মাতাল
হয়ে বাড়িতে ঢুকল|কিন্তু
সে ঘরে না ঢুকে ভুল
করে গোয়াল ঘরে ঢুকে পড়ল | তারপর
গরুর লেজ
ধরে বলল … … … … … … … … … … … …
… … … …
কিগো ময়নার মা ,প্রতিদিন
দুটো বেণী কর ,আজ একটা কেনো?
★
জন্মের সময় আমি খুব কেঁদেছিলাম কিন্তু এখন আমার সব কিছুতেই হাসি পায়। আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি।
★
পুলিশ বলছে চোরকে, লজ্জা করে না তোমার? এই নিয়ে তৃতীয়বার তুমি থানায় এলে!
চোর: স্যার,
.
.
.
.
.
.
আমি তো মাত্র তৃতীয়বার, আপনি যে প্রতিদিনই আসেন!
★
একবার ঈশ্বর বুদ্ধি বিতরণ করবেন বলে ঢেঁড়া পিটিয়ে সকলকে জানানো হল। নির্দিষ্ট দিনে ভগবান নারায়ন বুদ্ধি বিতরণ শুরু করলেন। অবাক কান্ড লাইনে পুরুষেরাই ছিল, কোনও মহিলা মানুষ ছিল না। ফলে সমস্ত বুদ্ধি পুরুষরাই পেল। মহিলারা সেদিন লাইনে দাঁড়াবে বলে বিউটি পার্লারে সাজগোজ করে যতক্ষনে বুদ্ধি বিতরণ স্থলে এল, ততক্ষনে বিতরণ শেষ! একটা পোস্টারে লেখা- আর বুদ্ধি স্টকে নেই। মহিলারা এসে পোস্টারের লেখা দেখে চিৎকার, চেঁচামেচি করে যাচ্ছেতাই কান্ড করল। নারায়ন তখন দরজা এঁটে অঘোরে ঘুমোচ্ছেন। এদিকে মহিলাদের বেয়াদপি ও চিৎকারে, ব্রহ্মার ঘুম ভেঙ্গে গেল, উনি দাড়ি চুলকোতে চুলকোতে বাইরে এলেন। একজন মহিলা ব্রহ্মাকে দেখে এক গাল হেসে বললেন- হে দেব পিতা, এ কেমন বিচার, আমরা কি একেবারেই বুদ্ধিহীন থাকব? ব্রহ্মা- না, তোমার এই হাসিতেই পুরুষের বুদ্ধি তোমার সামনে কাজ করবে না। অপর এক মহিলা কাঁদতে কাঁদতে এগিয়ে এলেন- হে ব্রহ্মদেব, ও তো না হয় হাসতে জানে, কিন্তু আমি যে চিরদুঃখী, আমি শুধুই কাঁদি। ব্রহ্মা - তোমার এই কান্নাতেও পুরুষের বুদ্ধি কাজ করবে না। এবার আর এক মহিলা চিৎকার করতে করতে এগিয়ে এসে বললেন - ও হাসতে জানে, আর ও কাঁদতে জানে, কিন্তু আমি যে ঝগড়া ছাড়া আর কিছুই জানি না। ব্রহ্মা ভয়ে ভয়ে- তথাস্তু, তোমার এই ঝগড়া ঝাঁটিতেও পুরুষের বুদ্ধি কাজ করবে না! এবার এক বৃদ্ধা এগিয়ে এলেন এবং বললেন - হে ঈশ্বর, আমি যে হাসতেও জানিনা, কাঁদতেও জানিনা, ঝগড়াও করার শক্তি নেই, আমার কি হবে? ব্রহ্মা কাঁদো কাঁদো হয়ে বললেন, আমার কাছে ওই তিনটে বুদ্ধিই স্টকে ছিল, সেটা বিতরণ করে দিয়েছি। এখন স্টক নীল। বলেই এক দৌড়ে ঘরে ঢুকে দরজা এঁটে দিলেন। অগত্যা, মহিলারা ওই হাসি, কান্না ও ঝগড়া করে পুরুষদের কাবু করার বুদ্ধি নিয়ে বিদায় নিলেন। আজও তারা ওই তিনটে বুদ্ধি দিয়েই সংসারের বারোটা.............!!!!, পুরুষদের কোন বুদ্ধিই, তাদের ওই তিনটে বুদ্ধির সাথে পেরে ওঠে না।
★
ইতিহাস পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছিল, শ্রদ্ধেয়
গব্বর সিং এর চরিত্র চিত্রাঙ্কন করো ।
এক ছাত্র প্রশ্নের উত্তরটা
এভাবেই লিখেছিল ।
1:- দুঃখী জীবন
মেট্রো সিটি শহরের ভীড় থেকে বহু দূরে
এক পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করতেন । শুধু মাত্র এক
সেট জামা কাপড় পরে বছরের পর বছর কাটিয়ে
দিতেন । দাড়ি গোঁফ কামানোর ব্লেড ও ছিলনা
ওনার কাছে ।
2:- সখ সাধ
খুবই সামান্য । একমাত্র খৈনী খেতে তিনি খুব
পছন্দ করতেন । মাঝে মধ্যে কেউ একটু মদ্
অফার করলে না বলতে পারতেন না ।
3- অনুশাসন ময় জীবন
কালীয়া আর তার দলবল ওনার প্রজেক্ট ইন-
কমপ্লিট রাখার অপরাধে গুলি করে হত্যা
করেছিলেন ।
4- দয়ালু মন
ঠাকুর কে তিনি নিজের কব্জায় নেওয়ার পরেও
শুধুমাত্র হাত কেটে ছেড়ে দিয়েছিলেন । তিনি
চাইলে গলা ও কেটে ফেলতে পারতেন ।
5- নৃত্য সঙ্গীত প্রেমী
ওনার কার্যালয়ে গান বাজনার আসর চলতেই থাকতো
।
উদাহরণ- 1-মেহেবুবা মেহেবুবা
2- যব তক হে জান, জানে জাঁহান
বসন্তী কে একবার দেখেই তিনি বুঝতে
পেরেছিলেন যে এই মেয়ে নৃত্যাঙ্গনা ।
6- হাস্য রসিকতা প্রেমী
কালীয়া আর তার দলবল কে তিনি হাসিয়ে হাসিয়ে
মেরেছিলেন । তিনি নিজেই হেসে মাটিতে
লুটিয়ে পড়তেন । তিনি হলেন এই যুগের লাফিং বুদ্ধ
।
7- নারী সম্মান
বসন্তী কে অপহরণ করে তিনি শুধুমাত্র ওনাকে
নৃত্য পরিবেশন করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন
। সেটাও দিনের আলোয় । আধুনিক ভিলেনরা
প্রথমেই যে কাজটা করতে চান তিনি সেটা
করেননি ।
8- ভিক্ষুক জীবন
ওনার অনুচররা খাবারের জন্য গ্রামে গিয়ে শুকনো
খাবার চাইতেন । কখনও মিষ্টি, পিৎজা, বারগার, মটন এসব
ডিমান্ড করতেন না।
9- ভোলা মন
খুব সম্ভবত বিয়ে না করার জন্য তারিখ সময় এসব
মনে রাখা প্রয়োজন মনে করতেন না । নিজের
কাজ কর্তব্য নিষ্ঠা সহকারে পালন করতেন ।
10- সমাজ সেবা
বাচ্চা ছেলেদের ঘুম পাড়ানোর কাজে ওনার নাম
যথেষ্ট ছিলো ।
★
মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
একটা ছেলেকে তার গার্লফ্রেন্ড
প্রশ্ন করলো তুমি তোমার মাকে
কতখানি ভালোবাসো??
ছেলেঃ আমার নিজের জীবনের
থেকেও বেশি।
গার্লফ্রেন্ডঃ যদি তোমার মা
বৃদ্ধা হয় যায় তখন কেমন
ভালোবাসবে??
ছেলেটি তার পকেট থেকে
১০০০টাকার একটা চকচকে নোট বের
করলো আর বললো এর মূল্য কত??
গার্লফ্রেন্ডঃ ১০০০টাকা।
ছেলেটি হাত দিয়ে নোটটি
মোচরানোর পর বললো এখন এর মূল্য
কত??
গার্লফ্রেন্ডঃ (অবাক হয়ে)
১০০০.টাকা।
তারপর ছেলেটি নোটটি'কে
পায়ের নীচে নিয়ে দলাই করলো
এবং আবার জিজ্ঞেস করলো এখন মূল্য
কত??
গার্লফ্রেন্ডঃ (একটু বিরক্ত হয়ে)
১০০০ টাকা।
ছেলেঃ আমার মা'ও আমার কাছে
এই ১০০০ টাকার মতো।
যতই বৃদ্ধা হোক না কেনো, আমার
কাছে তার মূল্য সব সময়ই সমান
★
ব্লটু রাতে বাড়ি ফিরতেই
তার স্ত্রী
আদুরে ভঙ্গিতে তার গলা জড়িয়ে ধরে
বললেনঃ
‘ওগো সোনা! আমি মনে হয় তিন
মাসের
প্রেগনেন্ট!!
ডাক্তার কয়েকটা টেস্ট দিয়েছে
নিশ্চিত হওয়ার
জন্য। এই শোন!
আমরা কিন্তু নিশ্চিত
না হয়ে
কাউকে বলব না!! ঠিক আছে?’
বল্টু মুচকি
হাসল। পরদিন বল্টু অফিসে
যাওয়ার পর
তার বাসায় এক সুকন্ঠি তরুনীর ফোন
আসলো
বিদ্যুৎ অফিস থেকে।
তরুনীঃ ‘হ্যালো!
কে? বল্টু বাবুর স্ত্রী?’
মিসেস বল্টু : ‘হ্যাঁ, বলছি’
তরুনীঃ
ম্যাডাম, আপনার তো তিন মাস হয়ে
গেছে!!’
মিসেস বল্টু : অবাক হয়ে বললেনঃ ‘আপনারা
কিভাবে
জানলেন?!’
তরুনীঃ ‘আমাদের
ফাইলে লেখা আছে
ম্যাডাম! অফিসের দারোয়ান পর্যন্ত
জানে’
মিসেস
বল্টু উৎকন্ঠিত হয়ে বললেনঃ ‘কিন্তু
কিভাবে??
আপনারা জানলেন কিভাবে???’
তরুনীঃ ‘আমাদের
নিজস্ব পদ্ধতি আছে ম্যাডাম!!’
বিভ্রান্ত হয়ে
মিসেস বল্টু বললেনঃ ‘ঠিক আছে, বল্টু বাবু
আসুক!
ওর সাথে আগে কথা বলে নিই!!’
রাতে বল্টু সাহেব
সব শুনে তো ক্ষেপে গেলেন! পরদিনই
বিদ্যুৎ
অফিসে
গিয়ে বললেনঃ ‘আপনারা নাকি
জানেন আমার
স্ত্রীর তিন মাস হয়ে গেছে?
শান্তভাবে তরুণী
অফিসার বললেনঃ হ্যা স্যার!
জানাটাই তো
আমাদের কাজ!!’
থমথমে মুখে বল্টু
বললেনঃ ‘তা
কিভাবে জানলেন আপনারা?’
তরুণী
উত্তর
দিলোঃ ‘শান্ত হোন স্যার! আপনার শুধু
বিলটা
দিয়ে দিলেই চলবে!’
রেগে গিয়ে
বল্টু
বললেনঃ
‘আর যদি না দেই?’
তরুণী জবাব
দিলোঃ
সেক্ষেত্রে স্যার আপনারটা কেটে
দেয়া ছাড়া
আমাদের কিছু করার নেই!!’
বল্টু
চিৎকার করে
বললেনঃ “ আমার টা কেটে দিলে,
তখন
আমার
স্ত্রীর কি হবে??
”
তরুনী মুচকি হেসে
জবাব
দিলোঃ “ তখন আপনার স্ত্রীর ….,,, . .
. . . . . . .
. . . . .........
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মোমবাতি ব্যবহার করা ছাড়া কোনো
উপায় থাকবে না!
GREAT MESSAGES
gr8msg.blogspot.in
Friday, October 9, 2015
bengali status collection 1
Sunday, March 29, 2015
Wednesday, March 25, 2015
Subscribe to:
Posts (Atom)